অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, শুক্রবার, ২৯শে মার্চ ২০২৪ | ১৫ই চৈত্র ১৪৩০


পদ্মা সেতু উদ্বোধন স্মরণীয় করতে ভোলায় বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৫শে জুন ২০২২ রাত ১১:০৭

remove_red_eye

১৭৪




বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক :  "পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেশবাসীর স্বপ্ন পূরণ " এই ¯েøাগান নিয়ে পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনের দিন স্মরনীয় করে রাখতে  দ্বীপ  জেলা  ভোলায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়াও দিন ব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

ভোলা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে শনিবার সকাল ১০ টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে থেকে শোভাযাত্রাটি বের হয়। শোভাযাত্রায় অংশগ্রহন করেন ভোলা জেলা প্রশাসক  তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী, ভোলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, ভোলা জেলা সিভিল সার্জন ডা: কে এম শফিকুজ্জামান, ভোলা সদর উপজেলার চেয়ারম্যান মো: মোশারেফ হোসেন, ভোলা জেলাএলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলীল, সড়ক ও জনপথের নির্বাহী প্রকৌশলী  নাজমুল ইসলাম সহ  সরকারি বে-সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা,কর্মচারী সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক শিক্ষার্থীরা ও স্বত:স্ফ‚র্ত ভাবে বিভিন্ন শ্রেণী পোশার মানুষ । র‌্যালীটি  শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সকাল ১০টায় সরকারি স্কুল  খেলার মাঠে স্থাপিত মঞ্চে বড়পর্দায় সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর পদ্মা সেতু উদ্বোধনের অনুষ্ঠানটি উপভোগ করা হয়। একই সময়ে বেলুন, ফেস্টুন, শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উদযাপন করেন জেলা প্রশাসন। এ সময় ভোলা জেলা তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের অহংকার-গৌরবের প্রতীক স্বপ্নের পদ্মা সেতু। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রধাননমন্ত্রী শেখ হাসিনার চ্যালেঞ্জ স্বপ্নের পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতুর উদ্বোধন একটি স্বপ্নের উন্মোচন। এই সেতু উদ্বোধনের ফলে দক্ষিন-পশ্চিম অঞ্চলের মানুষের যোগাযোগের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ ছিলো তা  থেকে মুক্ত পেলো। বঙ্গবন্ধু দিয়ে গেছেন স্বাধীনতা তারই কন্যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী দিলেন উন্নয়ন। তার কাছে আমরা ভোলার মানুষ কৃতজ্ঞ। তারই নেতৃত্বে সারাদেশে আজ উন্নয়নের গনজোয়ার শুরু হয়েছে তার এই নেতৃত্বে আমরা সকলে এক হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।
এছাড়া সন্ধ্যা ৬টায় ওই  মাঠে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে  আলোচনা সভা, সন্ধ্যায়  জনপ্রিয় শিল্পীদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। রাতে বর্ণিল আতশবাজির প্রদর্শন করা হয়।